ববিতা
ফরিদা আক্তার পপি(ববিতা নামে পরিচিত; জন্ম: ৩০ জুলাই, ১৯৫৩) বাংলাদেশের একজন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী এবং প্রযোজক। তিনি বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের ৭০-র দশকের সেরা অভিনেত্রী ছিলেন। তিনি ১৯৭৩ সালে ২৩তম বার্লিন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব থেকে স্বর্ণ ভল্লুক জয়ী সত্যজিৎ রায়ের অশনি সংকেত চলচ্চিত্রের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রশংসিত হন। ববিতা ৩৫০ এর বেশি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। তিনি ১৯৭৫ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রবর্তনের পর টানা তিনবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার জেতেন।এছাড়া ১৯৭৬, ১৯৭৭, ১৯৮৫ সালে আরেকবার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী, ১৯৯৬ সালে শ্রেষ্ঠ প্রযোজক, ২০০২ ও ২০১১ সালে পার্শ্ব চরিত্রে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী। এছাড়া ২০১৬ সালে তাকে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের আজীবন সম্মাননা পুরস্কার প্রদান করা হয়।
ফরিদা আক্তার পপি ১৯৫৩ সালে বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলায় জন্ম নেন। তার বাবা নিজামুদ্দীন আতাউব একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন এবং মাতা জাহান আরা বেগম ছিলেন একজন চিকিৎসক। বাবার চাকরি সূত্রে তারা তখন বাগেরহাটে থাকতেন। তবে তার পৈতৃক বাড়ি যশোর জেলায়। শৈশব এবং কৈশোরের প্রথমার্ধ কেটেছে যশোর শহরের সার্কিট হাউজের সামনে রাবেয়া মঞ্জিলে। তিন বোন ও তিন ভাইয়ের মধ্যে বড়বোন সুচন্দা চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, বড়ভাই শহীদুল ইসলাম ইলেট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, মেজভাই ইকবাল ইসলাম বৈমানিক, ছোটবোন গুলশান আখতার চম্পা চলচ্চিত্র অভিনেত্রী এবং ছোটভাই ফেরদৌস ইসলাম বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা। এছাড়াও অভিনেতা রিয়াজ তার চাচাত ভাই। চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হান তার ভগ্নিপতি। ববিতার পরিবার একসময় বাগেরহাট থেকে ঢাকার গেন্ডারিয়াতে চলে আসে। তার মা ডাক্তার থাকায়, ববিতা চেয়েছিলেন ডাক্তার হতে। ববিতার একমাত্র ছেলে অনীক কানাডায় পড়াশোনা করেন।
ববিতা অভিনিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ
১৯৬৮ সংসার,,পীচ ঢালা পথ
১৯৬৯ শেষ পর্যন্ত
১৯৭০ টাকা আনা পাই,,সন্তান
১৯৭১ স্বরলিপি মিতা,,জলতে সুরজ কে নীচে
১৯৭২ অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী,,মানুষের মন,,ইয়ে করে বিয়ে
১৯৭৩ অশনি সংকেত,,আবার তোরা মানুষ,,ধীরে বহে মেঘনা,,রাতের পর দিন
১৯৭৪ আলোর মিছিল,,শেষ থেকে শুরু
আকাঙ্খা
মা
মন্টু আমার নাম
নাগ-নাগিনী
দোস্তী
বাগদাদের চোর
লাভ ইন সিঙ্গাপুর
প্রতিহিংসা
চ্যালেঞ্জ
হাইজ্যাক
মায়ের জন্য পাগল
লটারী
জীবন পরীক্ষা
সাক্ষী
ফরিদা আক্তার পপি ১৯৫৩ সালে বাংলাদেশের বাগেরহাট জেলায় জন্ম নেন। তার বাবা নিজামুদ্দীন আতাউব একজন সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন এবং মাতা জাহান আরা বেগম ছিলেন একজন চিকিৎসক। বাবার চাকরি সূত্রে তারা তখন বাগেরহাটে থাকতেন। তবে তার পৈতৃক বাড়ি যশোর জেলায়। শৈশব এবং কৈশোরের প্রথমার্ধ কেটেছে যশোর শহরের সার্কিট হাউজের সামনে রাবেয়া মঞ্জিলে। তিন বোন ও তিন ভাইয়ের মধ্যে বড়বোন সুচন্দা চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, বড়ভাই শহীদুল ইসলাম ইলেট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার, মেজভাই ইকবাল ইসলাম বৈমানিক, ছোটবোন গুলশান আখতার চম্পা চলচ্চিত্র অভিনেত্রী এবং ছোটভাই ফেরদৌস ইসলাম বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা। এছাড়াও অভিনেতা রিয়াজ তার চাচাত ভাই। চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হান তার ভগ্নিপতি। ববিতার পরিবার একসময় বাগেরহাট থেকে ঢাকার গেন্ডারিয়াতে চলে আসে। তার মা ডাক্তার থাকায়, ববিতা চেয়েছিলেন ডাক্তার হতে। ববিতার একমাত্র ছেলে অনীক কানাডায় পড়াশোনা করেন।
ববিতা অভিনিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ
১৯৬৮ সংসার,,পীচ ঢালা পথ
১৯৬৯ শেষ পর্যন্ত
১৯৭০ টাকা আনা পাই,,সন্তান
১৯৭১ স্বরলিপি মিতা,,জলতে সুরজ কে নীচে
১৯৭২ অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী,,মানুষের মন,,ইয়ে করে বিয়ে
১৯৭৩ অশনি সংকেত,,আবার তোরা মানুষ,,ধীরে বহে মেঘনা,,রাতের পর দিন
১৯৭৪ আলোর মিছিল,,শেষ থেকে শুরু
আকাঙ্খা
মা
মন্টু আমার নাম
নাগ-নাগিনী
দোস্তী
বাগদাদের চোর
লাভ ইন সিঙ্গাপুর
প্রতিহিংসা
চ্যালেঞ্জ
হাইজ্যাক
মায়ের জন্য পাগল
লটারী
জীবন পরীক্ষা
সাক্ষী
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "ববিতা "
Post a Comment