মান্না
সৈয়দ মোহাম্মদ আসলাম তালুকদার (মঞ্চ নাম মান্না নামেই অধিক পরিচিত; জন্ম: ৬ ডিসেম্বর ১৯৬৪ - মৃত্যু: ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮) ছিলেন একজন বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা ও চলচ্চিত্র প্রযোজক।তিনি তিন শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত আম্মাজান চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের ব্যবসাসফল ও জনপ্রিয় চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম। তিনি বীর সৈনিক (২০০৩) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য সেরা অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
তিনি আটবার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং তিনবার এই পুরস্কার অর্জন করেন। তার অভিনীত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল, 'দাঙ্গা, লুটতরাজ, তেজী, আম্মাজান ও আব্বাজান।
অভিনীত জীবন
তাঁর অভিনীত প্রথম সিনেমার নাম তওবা। কিন্তু প্রথম মুক্তি পায় পাগলি। ১৯৯১ সালে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত কাসেম মালার প্রেম সিনেমায় একক নায়ক হিসেবে প্রথম সুযোগ পান। কাসেম মালার প্রেম সিনেমার দারুন ব্যবসায়িক সাফল্যের কারনে, মান্না ঘুরে দাড়ানোর সুযোগ পান। তাকে নিয়ে পরিচালকেরা আগ্রহ দেখাতে শুরু করেন। এরপর কাজী হায়াত পরিচালিত দাঙ্গা ও ত্রাস সিনেমার কারনে, তাঁর একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়া সহজ হয়ে যায়।
এরপর মোস্তফা আনোয়ারের অন্ধ প্রেম। মনতাজুর রহমান আকবরের প্রেম দিওয়ানা, ডিস্কো ড্যান্সার, বাবার আদেশ। কাজী হায়াতের দেশদ্রোহী, তেজী, সিনেমাগুলো মান্নার অবস্থান শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত করে। ১৯৯৭ সালে মান্না লুটতরাজ সিনেমার মাধ্যমে প্রথম সিনেমা প্রযোজনায় নামেন।
১৯৯৮ ও ১৯৯৯ সালে মুক্তি পায় মনতাজুর রহমান আকবরের শান্ত কেনো মাস্তান ও কে আমার বাবা। ১৯৯৯ সালে কাজী হায়াতের আম্মাজান, এই সিনেমাটি বাংলা চলচিত্র ইতিহাসের অন্যতম ব্যবসা সফল চলচিত্র। এরপর রায়হান মুজিব ও আজিজ বাবুলের খবর আছে। মান্না প্রযোজিত দ্বিতীয় সিনেমা ও মালেক আফসারি পরিচালিত লাল বাদশা।
মান্না শুধু জনপ্রিয় চলচিত্র অভিনেতাই ছিলেন না, ছিলেন সফল একজন চলচিত্র প্রযোজক। তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম কৃতাঞ্জলি চলচিত্র। তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি সিনেমাই ব্যবসা সফল। ছবিগুলো হচ্ছে লুটতরাজ, লাল বাদশা, আব্বাজান, স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ, দুই বধূ এক স্বামী, মনের সাথে যুদ্ধ, মান্না ভাই ও পিতা মাতার আমানত।
মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
মান্না অভিনিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ
১৯৯২ দাঙ্গা
১৯৯৩ প্রেম দিওয়ানা
১৯৯৪ ডিস্কো ড্যান্সার
১৯৯৬ খল নায়ক
১৯৯৬ বসিরা
১৯৯৮ শান্ত কেনো মাস্তান
২০০০ কুখ্যাত খুনী
২০০১ গুণ্ডা নাম্বার ওয়ান
কাসেম মালার প্রেম
রংবাজ বাদশা
টপ সম্রাট
সুলতান
ভাইয়া
বিদ্রোহী সালাহউদ্দিন
বাবা
মিনিস্টার
তেজী
ত্রাস
চাঁদাবাজ
পাগলী
তওবা
ঢাকাইয়া মাস্তান
মেজর সাহেব
আরমান
মাস্তানের উপর মাস্তান
বিগবস
মান্না ভাই
কিলার
টপ টেরর
জনতার বাদশা
রাজপথের রাজা
এতিম রাজা
টোকাই রংবাজ
ভিলেন
নায়ক
সন্ত্রাসী মুন্না
মোস্তফা ভাই
রাজা বাংলাদেশী
বীর সৈনিক
ভণ্ড বাবা
জুম্মান কসাই
আব্বাস দারোয়ান
জিদ্দি ড্রাইভার
রাজা
লাল বাদশা
রুস্তম
দানব
ঈমানদার মাস্তান
বাবা মাস্তান
রাজা নাম্বার ওয়ান
তেজী সন্তান
রাজু মাস্তান
মুসা ভাই
নেতা
বাংলার হিরো
টোকাইয়ের হাতে অস্ত্র কেন
তিনি আটবার মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন এবং তিনবার এই পুরস্কার অর্জন করেন। তার অভিনীত চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হল, 'দাঙ্গা, লুটতরাজ, তেজী, আম্মাজান ও আব্বাজান।
অভিনীত জীবন
তাঁর অভিনীত প্রথম সিনেমার নাম তওবা। কিন্তু প্রথম মুক্তি পায় পাগলি। ১৯৯১ সালে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত কাসেম মালার প্রেম সিনেমায় একক নায়ক হিসেবে প্রথম সুযোগ পান। কাসেম মালার প্রেম সিনেমার দারুন ব্যবসায়িক সাফল্যের কারনে, মান্না ঘুরে দাড়ানোর সুযোগ পান। তাকে নিয়ে পরিচালকেরা আগ্রহ দেখাতে শুরু করেন। এরপর কাজী হায়াত পরিচালিত দাঙ্গা ও ত্রাস সিনেমার কারনে, তাঁর একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পাওয়া সহজ হয়ে যায়।
এরপর মোস্তফা আনোয়ারের অন্ধ প্রেম। মনতাজুর রহমান আকবরের প্রেম দিওয়ানা, ডিস্কো ড্যান্সার, বাবার আদেশ। কাজী হায়াতের দেশদ্রোহী, তেজী, সিনেমাগুলো মান্নার অবস্থান শক্তভাবে প্রতিষ্ঠিত করে। ১৯৯৭ সালে মান্না লুটতরাজ সিনেমার মাধ্যমে প্রথম সিনেমা প্রযোজনায় নামেন।
১৯৯৮ ও ১৯৯৯ সালে মুক্তি পায় মনতাজুর রহমান আকবরের শান্ত কেনো মাস্তান ও কে আমার বাবা। ১৯৯৯ সালে কাজী হায়াতের আম্মাজান, এই সিনেমাটি বাংলা চলচিত্র ইতিহাসের অন্যতম ব্যবসা সফল চলচিত্র। এরপর রায়হান মুজিব ও আজিজ বাবুলের খবর আছে। মান্না প্রযোজিত দ্বিতীয় সিনেমা ও মালেক আফসারি পরিচালিত লাল বাদশা।
মান্না শুধু জনপ্রিয় চলচিত্র অভিনেতাই ছিলেন না, ছিলেন সফল একজন চলচিত্র প্রযোজক। তার প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের নাম কৃতাঞ্জলি চলচিত্র। তাঁর প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের প্রতিটি সিনেমাই ব্যবসা সফল। ছবিগুলো হচ্ছে লুটতরাজ, লাল বাদশা, আব্বাজান, স্বামী স্ত্রীর যুদ্ধ, দুই বধূ এক স্বামী, মনের সাথে যুদ্ধ, মান্না ভাই ও পিতা মাতার আমানত।
মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
মান্না অভিনিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ
১৯৯২ দাঙ্গা
১৯৯৩ প্রেম দিওয়ানা
১৯৯৪ ডিস্কো ড্যান্সার
১৯৯৬ খল নায়ক
১৯৯৬ বসিরা
১৯৯৮ শান্ত কেনো মাস্তান
২০০০ কুখ্যাত খুনী
২০০১ গুণ্ডা নাম্বার ওয়ান
কাসেম মালার প্রেম
রংবাজ বাদশা
টপ সম্রাট
সুলতান
ভাইয়া
বিদ্রোহী সালাহউদ্দিন
বাবা
মিনিস্টার
তেজী
ত্রাস
চাঁদাবাজ
পাগলী
তওবা
ঢাকাইয়া মাস্তান
মেজর সাহেব
আরমান
মাস্তানের উপর মাস্তান
বিগবস
মান্না ভাই
কিলার
টপ টেরর
জনতার বাদশা
রাজপথের রাজা
এতিম রাজা
টোকাই রংবাজ
ভিলেন
নায়ক
সন্ত্রাসী মুন্না
মোস্তফা ভাই
রাজা বাংলাদেশী
বীর সৈনিক
ভণ্ড বাবা
জুম্মান কসাই
আব্বাস দারোয়ান
জিদ্দি ড্রাইভার
রাজা
লাল বাদশা
রুস্তম
দানব
ঈমানদার মাস্তান
বাবা মাস্তান
রাজা নাম্বার ওয়ান
তেজী সন্তান
রাজু মাস্তান
মুসা ভাই
নেতা
বাংলার হিরো
টোকাইয়ের হাতে অস্ত্র কেন
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "মান্না "
Post a Comment