আহমেদ শরীফ
আহমেদ শরীফ (আগস্ট ১২, ১৯৪৩) একজন বাংলাদেশী অভিনেতা। তিনি প্রায় আট শতাধিক বাংলা চলচিত্রে অভিনয় করেছেন। খলনায়ক হিসেবে সফল হলেও অনেক চলচ্চিত্রে ভিন্ন চরিত্রেও অভিনয় করেছেন তিনি। তার উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রের মধ্য রয়েছে অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী , দেনমোহর (১৯৯৬), তিন কন্যা (১৯৮৫),বন্দুক প্রভৃতি।
অভিনয় জীবন
আহমেদ শরীফ বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে এক অপ্রতিদ্বন্দ্বী নাম। তার অভিনীত প্রথম ছবির নাম ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’। সুভাষ দত্ত পরিচালিত এ ছবিতে নায়ক চরিত্রে অভিনয় করেন আহমেদ শরীফ। তবে খলনায়ক হিসেবে ১৯৭৬ সালে তিনি প্রথম অভিনয় করেন দেলোয়ার জাহান ঝন্টুর পরিচালনায় ‘বন্দুক’ ছবিতে। এ ছবিটি সুপারডুপার হিট হয়। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি আহমেদ শরীফ টেলিভিশনের জন্য কিছু নাটক-টেলিফিল্ম নির্মাণ করেন। ২০০১ সালে প্রথম নির্মাণ করেন টেলিফিল্ম ‘ক্ষণিক বসন্ত’। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনের জন্য তিনি নির্মাণ করেন নাটক ‘ফুল ফুটে ফুল ঝরে’। দীর্ঘ আট বছর পর নাদের খানের প্রযোজনা ও রচনায় হাস্যরসাত্মক গল্পের এ নাটকের নাম ‘মাইরের ওপর ওষুধ নাই’। পারিবারিক জীবনে তার একটি মেয়ে আছে। আহমেদ শরীফ বর্তমানে উত্তরার চার নম্বর সেক্টরে থাকেন।
আহমেদ শরীফ অভিনিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ
রুদ্র দ্য গ্যাংস্টার (২০১৬)
অঙ্গার (২০১৬)
মাটির পরী (২০১৬)
বিগ ব্রাদার (২০১৫)
স্বর্গ থেকে নরক (২০১৫)
এপার ওপার (২০১৫)
প্রেম কি অপরাধ (২০১৪)
জজ ব্যারিস্টার পুলিশ কমিশনার (২০১৩)
ঢাকার কিং (২০১২)
মোস্ট ওয়েলকাম (২০১২) - এ-বি-সি
অবুঝ প্রেম (২০১২)
বাংলাদেশী (২০১২)
শিউলীমণি (২০১২)
মাই নেম ইজ সুলতান (২০১২)
গার্মেন্টস কন্যা (২০১১)
আমার পৃথিবী তুমি (২০১১)
প্রেমিক পুরুষ (২০১০)
গোলাপী এখন বিলেতে (২০১০)
মন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯)
সবার উপরে তুমি (২০০৯)
বলো না কবুল (২০০৯)
মনে প্রাণে আছো তুমি (২০০৮)
আমার জান আমার প্রাণ (২০০৮)
সমাধি (২০০৮)
মেঘের কোলে রোদ (২০০৮) - বিচারক
টাকা (২০০৫)
শাস্তি (২০০৪) - বিচারক
ভাইয়ের শত্রু ভাই (২০০৪)
কঠিন সীমার (২০০৩)
শিকারী (২০০১)
রংবাজ
বাদশা (২০০১)
রাঙা বউ (১৯৯৮)
চাওয়া থেকে পাওয়া (১৯৯৬)
আঞ্জুমান (১৯৯৫)
বাংলার নায়ক (১৯৯৫)
দেনমোহর (১৯৯৫)
কেয়ামত থেকে কেয়ামত (১৯৯৩)
ক্ষতিপূরণ (১৯৮৯) - শরীফ
গোলমাল (১৯৮৬)
তিন কন্যা (১৯৮৫)
প্রতিরোধ
মিস লোলিতা (১৯৮৫)
মহানায়ক
ঘরের বউ (১৯৮৩)
মোহনা (১৯৮২)
লিডার (নির্মাণাধীন)
সোনার সংসার
অভিনয় জীবন
আহমেদ শরীফ বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে এক অপ্রতিদ্বন্দ্বী নাম। তার অভিনীত প্রথম ছবির নাম ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’। সুভাষ দত্ত পরিচালিত এ ছবিতে নায়ক চরিত্রে অভিনয় করেন আহমেদ শরীফ। তবে খলনায়ক হিসেবে ১৯৭৬ সালে তিনি প্রথম অভিনয় করেন দেলোয়ার জাহান ঝন্টুর পরিচালনায় ‘বন্দুক’ ছবিতে। এ ছবিটি সুপারডুপার হিট হয়। চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি আহমেদ শরীফ টেলিভিশনের জন্য কিছু নাটক-টেলিফিল্ম নির্মাণ করেন। ২০০১ সালে প্রথম নির্মাণ করেন টেলিফিল্ম ‘ক্ষণিক বসন্ত’। ২০০৩ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনের জন্য তিনি নির্মাণ করেন নাটক ‘ফুল ফুটে ফুল ঝরে’। দীর্ঘ আট বছর পর নাদের খানের প্রযোজনা ও রচনায় হাস্যরসাত্মক গল্পের এ নাটকের নাম ‘মাইরের ওপর ওষুধ নাই’। পারিবারিক জীবনে তার একটি মেয়ে আছে। আহমেদ শরীফ বর্তমানে উত্তরার চার নম্বর সেক্টরে থাকেন।
আহমেদ শরীফ অভিনিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ
রুদ্র দ্য গ্যাংস্টার (২০১৬)
অঙ্গার (২০১৬)
মাটির পরী (২০১৬)
বিগ ব্রাদার (২০১৫)
স্বর্গ থেকে নরক (২০১৫)
এপার ওপার (২০১৫)
প্রেম কি অপরাধ (২০১৪)
জজ ব্যারিস্টার পুলিশ কমিশনার (২০১৩)
ঢাকার কিং (২০১২)
মোস্ট ওয়েলকাম (২০১২) - এ-বি-সি
অবুঝ প্রেম (২০১২)
বাংলাদেশী (২০১২)
শিউলীমণি (২০১২)
মাই নেম ইজ সুলতান (২০১২)
গার্মেন্টস কন্যা (২০১১)
আমার পৃথিবী তুমি (২০১১)
প্রেমিক পুরুষ (২০১০)
গোলাপী এখন বিলেতে (২০১০)
মন বসে না পড়ার টেবিলে (২০০৯)
সবার উপরে তুমি (২০০৯)
বলো না কবুল (২০০৯)
মনে প্রাণে আছো তুমি (২০০৮)
আমার জান আমার প্রাণ (২০০৮)
সমাধি (২০০৮)
মেঘের কোলে রোদ (২০০৮) - বিচারক
টাকা (২০০৫)
শাস্তি (২০০৪) - বিচারক
ভাইয়ের শত্রু ভাই (২০০৪)
কঠিন সীমার (২০০৩)
শিকারী (২০০১)
রংবাজ
বাদশা (২০০১)
রাঙা বউ (১৯৯৮)
চাওয়া থেকে পাওয়া (১৯৯৬)
আঞ্জুমান (১৯৯৫)
বাংলার নায়ক (১৯৯৫)
দেনমোহর (১৯৯৫)
কেয়ামত থেকে কেয়ামত (১৯৯৩)
ক্ষতিপূরণ (১৯৮৯) - শরীফ
গোলমাল (১৯৮৬)
তিন কন্যা (১৯৮৫)
প্রতিরোধ
মিস লোলিতা (১৯৮৫)
মহানায়ক
ঘরের বউ (১৯৮৩)
মোহনা (১৯৮২)
লিডার (নির্মাণাধীন)
সোনার সংসার
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "আহমেদ শরীফ "
Post a Comment