কাজল
কাজল দেবগন (হিন্দি: काजोल देवगन, জন্ম: কাজল মুখার্জী; আগস্ট ৫, ১৯৭৪) একজন ভারতীয় বাঙালি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী। তিনি কাজল নামেই সমধিক পরিচিত। ভারতের মুম্বই শহরে জন্ম নেওয়া কাজল পরিচালক সমু মুখার্জী ও অভিনেত্রী তনুজা দম্পতির কন্যা, এবং অভিনেতা অজয় দেবগনের স্ত্রী। কাজল ভারতের অন্যতম সফল এবং সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত অভিনেত্রী। তিনি তার কর্মজীবনে বারটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার মনোনয়নের মধ্যে ছয়টি পুরস্কার জয় লাভ করেছেন। তার মাসী নূতনের সাথে যৌথভাবে তিনি সর্বোচ্চ পাঁচবার ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পুরস্কার বিজয়ের রেকর্ড ধরে রেখেছেন। ২০১১ সালে ভারত সরকার তাকে দেশের চতুর্থ সর্বোচ্চ সম্মানিত পুরস্কার পদ্মশ্রীতে ভূষিত করেন।
কাজলের চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় ১৯৯২ সালে তার মায়ের সাথে রোম্যান্টিক বেখুদি চলচ্চিত্রে। তার প্রথম বাণিজ্যিক সফল চলচ্চিত্র হল থ্রিলারধর্মী বাজীগর (১৯৯৩)। নব্বইয়ের দশকে তিনি ভারতের পাঁচটি সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিসমূহ হল - ইয়ে দিল্লাগি (১৯৯৪), ইশ্ক (১৯৯৭), প্যার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া (১৯৯৮), প্যার তো হোনা হি থা (১৯৯৮), এবং হাম আপকে দিল মে রেহতে হেঁ (১৯৯৯)। ১৯৯৭ সালে রহস্য চলচ্চিত্র গুপ্ত: দ্য হিডেন ট্রুথ এবং ১৯৯৮ সালে মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার দুশমন তাকে খ্যাতি এনে দেয়। গুপ্ত: দ্য হিডেন ট্রুথ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ খলনায়ক পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৯৫ সালে রোম্যান্টিক দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে ছবিতে রক্ষণশীল ভারতীয় পরিবারের কন্যা, ১৯৯৮ সালে রোম্যান্টিক-নাট্যধর্মী কুচ কুচ হোতা হ্যায় ছবিতে প্রথমে বালকসুলভ চেহারা ও পরে আদর্শ ভারতীয় নারী চরিত্রে, ২০০১ সালে পারিবারিক-নাট্যধর্মী কভি খুশি কভি গম... ছবিতে নিম্ন মধ্যবিত্ত পাঞ্জাবি নারী, ২০০৬ সালে ফনা ছবিতে অন্ধ কাশ্মিরি নারী, এবং ২০১০ সালে মাই নেম ইজ খান ছবিতে বিচ্ছেদ হওয়া একক মা চরিত্রে অভিনয়ের জন্য রেকর্ড সংখ্যক পাঁচবার ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ইউ মি অউর হাম (২০০৮), উই আর ফ্যামিলি (২০১০), এবং দিলওয়ালে (২০১৫)।
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি কাজল সামাজিক কর্মকান্ডেও জড়িত। তিনি বিধবা নারী এবং শিশুদের নিয়ে কাজের জন্য সুপরিচিত। এই কাজের জন্য তিনি ২০০৮ সালে কর্মবীর পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি জি টিভির রিয়েলিটি শো রক-এন-রোল অনুষ্ঠানের বিচারক এবং দেবগন এন্টারটেইনমেন্ট অ্যান্ড সফটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছেন।
কাজল অভিনিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ ২০১৫ দিলওয়ালে
২০১০ মাই নেম ইজ খান
২০০৬ কভি আলবিদা না কেহনা
২০০৬ ফনা
২০০৩ কাল হো না হো
২০০১ কভি খুশি কভি গম...
২০০১ কুচ খাট্টি কুচ মিঠঠি
২০০০ রাজু চাচা
১৯৯৯ হোতে হোতে প্যার হো গ্যায়া
১৯৯৯ হাম আপকে দিল মে রেহতে হেঁ
১৯৯৯ দিল ক্যায়া করে
১৯৯৮ কুচ কুচ হোতা হ্যায়
১৯৯৮ দুশমন
১৯৯৮ ডুপ্লিকেট
১৯৯৮ প্যার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া
১৯৯৮ প্যার তো হোনা হি থা
১৯৯৭ ইশ্ক
১৯৯৭ মিন্সারা কানাভু
১৯৯৭ গুপ্ত: দি হিডেন ট্রুথ
১৯৯৭ হামেশা
১৯৯৬ বাম্বাই কা বাবু
১৯৯৫ দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে
১৯৯৫ গুন্ডারাজ
১৯৯৫ তাকাত
১৯৯৫ করন অর্জুন
১৯৯৪ ইয়ে দিল্লাগি
১৯৯৪ উধার কি জিন্দগী
১৯৯৩ বাজীগর
১৯৯২ বেখুদি
কাজলের চলচ্চিত্রে অভিষেক হয় ১৯৯২ সালে তার মায়ের সাথে রোম্যান্টিক বেখুদি চলচ্চিত্রে। তার প্রথম বাণিজ্যিক সফল চলচ্চিত্র হল থ্রিলারধর্মী বাজীগর (১৯৯৩)। নব্বইয়ের দশকে তিনি ভারতের পাঁচটি সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্রে কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে অভিনয় করেন। ছবিসমূহ হল - ইয়ে দিল্লাগি (১৯৯৪), ইশ্ক (১৯৯৭), প্যার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া (১৯৯৮), প্যার তো হোনা হি থা (১৯৯৮), এবং হাম আপকে দিল মে রেহতে হেঁ (১৯৯৯)। ১৯৯৭ সালে রহস্য চলচ্চিত্র গুপ্ত: দ্য হিডেন ট্রুথ এবং ১৯৯৮ সালে মনস্তাত্ত্বিক থ্রিলার দুশমন তাকে খ্যাতি এনে দেয়। গুপ্ত: দ্য হিডেন ট্রুথ চলচ্চিত্রের জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ খলনায়ক পুরস্কার অর্জন করেন। ১৯৯৫ সালে রোম্যান্টিক দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে ছবিতে রক্ষণশীল ভারতীয় পরিবারের কন্যা, ১৯৯৮ সালে রোম্যান্টিক-নাট্যধর্মী কুচ কুচ হোতা হ্যায় ছবিতে প্রথমে বালকসুলভ চেহারা ও পরে আদর্শ ভারতীয় নারী চরিত্রে, ২০০১ সালে পারিবারিক-নাট্যধর্মী কভি খুশি কভি গম... ছবিতে নিম্ন মধ্যবিত্ত পাঞ্জাবি নারী, ২০০৬ সালে ফনা ছবিতে অন্ধ কাশ্মিরি নারী, এবং ২০১০ সালে মাই নেম ইজ খান ছবিতে বিচ্ছেদ হওয়া একক মা চরিত্রে অভিনয়ের জন্য রেকর্ড সংখ্যক পাঁচবার ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পুরস্কার অর্জন করেন। এছাড়া তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হল ইউ মি অউর হাম (২০০৮), উই আর ফ্যামিলি (২০১০), এবং দিলওয়ালে (২০১৫)।
চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি কাজল সামাজিক কর্মকান্ডেও জড়িত। তিনি বিধবা নারী এবং শিশুদের নিয়ে কাজের জন্য সুপরিচিত। এই কাজের জন্য তিনি ২০০৮ সালে কর্মবীর পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়া তিনি জি টিভির রিয়েলিটি শো রক-এন-রোল অনুষ্ঠানের বিচারক এবং দেবগন এন্টারটেইনমেন্ট অ্যান্ড সফটওয়্যার লিমিটেডের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পালন করছেন।
কাজল অভিনিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রসমূহ ২০১৫ দিলওয়ালে
২০১০ মাই নেম ইজ খান
২০০৬ কভি আলবিদা না কেহনা
২০০৬ ফনা
২০০৩ কাল হো না হো
২০০১ কভি খুশি কভি গম...
২০০১ কুচ খাট্টি কুচ মিঠঠি
২০০০ রাজু চাচা
১৯৯৯ হোতে হোতে প্যার হো গ্যায়া
১৯৯৯ হাম আপকে দিল মে রেহতে হেঁ
১৯৯৯ দিল ক্যায়া করে
১৯৯৮ কুচ কুচ হোতা হ্যায়
১৯৯৮ দুশমন
১৯৯৮ ডুপ্লিকেট
১৯৯৮ প্যার কিয়া তো ডরনা ক্যায়া
১৯৯৮ প্যার তো হোনা হি থা
১৯৯৭ ইশ্ক
১৯৯৭ মিন্সারা কানাভু
১৯৯৭ গুপ্ত: দি হিডেন ট্রুথ
১৯৯৭ হামেশা
১৯৯৬ বাম্বাই কা বাবু
১৯৯৫ দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে যায়েঙ্গে
১৯৯৫ গুন্ডারাজ
১৯৯৫ তাকাত
১৯৯৫ করন অর্জুন
১৯৯৪ ইয়ে দিল্লাগি
১৯৯৪ উধার কি জিন্দগী
১৯৯৩ বাজীগর
১৯৯২ বেখুদি
☞ এই পোষ্ট সম্পর্কে যদি আপনার কোন প্রশ্ন☞জিজ্ঞাসা☞সমস্যা☞তথ্য জানার থাকে তাহলে আপনি☞কমেন্ট করলে আপনাকে আমরা প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করার চেষ্টা করব☞☞☞ "কাজল "
Post a Comment